নিজস্ব প্রতিবেদক
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সকাল ১১ টায় বেলকুচি উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়াম এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফিয়া সুলতানা কেয়া।সভায় বক্তব্য রাখেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রতিক মন্ডল, সহকারী পুলিশ সুপার (বেলকুচি সার্কেল) রাফিউর রহমনা রাফি, সেনাবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেজর এস এম তবিবুর রহমান, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাকারিয়া হোসেন,বেলকুচি উপজেলা জামায়তের আমীর আরিফুল ইসলাম সোহেল,বেলকুচি উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচীব বনি আমীন,পৌর বিএমপির সভাপতি আলতাফ হোসেন প্রামানিক, বাংলাদের পূজা উদযাপন পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি বৈদ্যনাথ রায়, সাধারণ সম্পাদক অমৃত নারায়ন দে, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি জয়শংকর সাহা,বেলকুচি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উপজেলা সমন্বয়ক মুছা হাসেমী, মুকুন্দগাতি বাজার বণিক সমিতির সেক্রেটারি হেলাল উদ্দিন প্রামানিক প্রমুখ।এ সময় বাংলাদের পূজা উদযাপন পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি বৈদ্যনাথ রায় বলেন, আজান ও নামাজের সময় মাইক ও বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার বন্ধ রাখতে হবে,রাত ১১টার পর মাইক ব্যবহার করা যাবে না , থানা পুলিশের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়, প্রতিটি পূজামণ্ডপ এলাকায় সর্বোচ্চ আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে,উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে, পুলিশ ও আনসারের পাশাপাশি নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ পূজায় নিরাপত্তার সার্বিক বিষয়ে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়।ছাত্র প্রতিনিধি ও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ শারদীয় দুর্গাপূজা, সর্বোচ্চ উৎসবমুখর পরিবেশে করার ব্যাপারে, নিজ নিজ অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন, সেই সাথে দূর্গা উৎসব নিয়ে যেকোনো প্রকার ষড়যন্ত্র হলে, ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধ ভাবে তা প্রতিহত করবে বলে, ঘোষণা দেওয়া হয়।এ সময় উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নুরুল ইসলাম গোলাম, সহ উপজেলার ৭০ টি পূজা মন্ডপের সভাপতি- সেক্রেটারি গন উপস্থিত ছিলেন।