নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
৭ নভেম্বর জাতীয় জীবনের এক ঐতিহাসিক তাৎপর্যপূর্ণ দিন বাংলাদেশের ইতিহাসের পাঠ পর্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিকাশ এবং দেশবিরোধী চক্রান্তের বিরুদ্ধে দেশপ্রেমের জ্বলন্ত প্রমাণ রচনা হচ্ছে ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ইতিহাসের এই দিনে সেনাবাহিনীর সাথে সাধারণ মানুষের যৌথ দেশপ্রেম বোধের ইতিহাস রচিত হয়েছিলো। ৭ ই নভেম্বর, জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। এই দিনটিতে মুক্তির মশাল জ্বলে উঠেছিলো ব্যারাক থেকে সাধারণের অন্তরে। স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করে আনার পর ঢাকার রাজপথে মুক্তির আনন্দে উদ্বেলিত হাজার হাজার জনতার ঢল নেমেছিলো।
৬ ই নভেম্বর বুধবার সাভার পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক শ্রমও বিষয়ক সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের ধারায় বারবার নির্যাতিত মোঃ সুমন মিয়া সাভার আনন্দপুর সিটি লেন এ নিজ অফিসে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “৭ই নভেম্বর জাতীয় জীবনের এক ঐতিহাসিক তাৎপর্যপূর্ণ দিন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা উত্তর ইতিহাসে বিপ্লব ও সংহতি দিবস দেশ গঠনের ঐতিহাসিক সূচনা পর্ব যার মধ্য দিয়ে সার্বভৌমত্ব বিরোধী গভীর সঙ্কট থেকে জাতি রক্ষা পেয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় দেশপ্রেম অটুট থাকুক সকলের অন্তরে। এগিয়ে যাক বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বহমান থাকুক ইতিহাসের বাংলাদেশ জুড়ে। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ”